হর্ষবর্ধন শ্রিংলা দার্জিলিং থেকে দুনিয়া
এ বই লিখতে গিয়ে মানুষ হর্ষবর্ধন শ্রিংলাকে চেনার সুযোগ হয়েছে। সুযোগ হয়েছে পেশাদারি চেহারার সীমা ছাড়িয়ে তাঁকে দেখার। তাঁর মধ্যে যে মানুষটিকে খুঁজে পেয়েছি, তিনি সব সময়েই অন্যকে দরাজ হাতে দিয়ে চলেছেন। আর তা করছেন কিছু ফেরত পাওয়ার আশা না-করেই। আজকের তরুণ-তরুণীদের ভবিষ্যতে সাফল্য অর্জনের উৎসাহ জোগানোর রসদ তাঁর জীবনের গল্পের মধ্যে আছে। এই বই লেখার সময় তাঁর সঙ্গে বেশ...
হর্ষবর্ধন শ্রিংলা দার্জিলিং থেকে দুনিয়া
প্রথম প্রকাশিত
একুশে বইমেলা ২০২৪
পৃষ্ঠার দৈর্ঘ্য
180
ISBN
9789845028561
বইয়ের তথ্য
এ বই লিখতে গিয়ে মানুষ হর্ষবর্ধন শ্রিংলাকে চেনার সুযোগ হয়েছে। সুযোগ হয়েছে পেশাদারি চেহারার সীমা ছাড়িয়ে তাঁকে দেখার। তাঁর মধ্যে যে মানুষটিকে খুঁজে পেয়েছি, তিনি সব সময়েই অন্যকে দরাজ হাতে দিয়ে চলেছেন। আর তা করছেন কিছু ফেরত পাওয়ার আশা না-করেই।
আজকের তরুণ-তরুণীদের ভবিষ্যতে সাফল্য অর্জনের উৎসাহ জোগানোর রসদ তাঁর জীবনের গল্পের মধ্যে আছে।
এই বই লেখার সময় তাঁর সঙ্গে বেশ ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখে কাজ করতে হয়েছে। আর সেই সূত্রে ভারতের বিদেশনীতি নির্ধারিত হয়ে ওঠার প্রক্রিয়া সম্পর্কে যতটা গভীর ধারণা হয়েছে, তা অজস্র কেতাবি চর্চা করেও পাওয়া যায় না। দীর্ঘ অভিজ্ঞতার অধিকারী এই প্রবীণ কূটনীতিবিদকে আজকের পৃথিবীর কিছু প্রধান সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছে। কাজেই তেমন একজন মানুষের নিজের মুখের কথার মধ্যে গভীর জ্ঞানের রসদ তো থাকবেই। তাঁর সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা আমার মনে বিশেষভাবে ছাপ ফেলেছে। আশা করি পাঠকদের মনেও এ বই পড়ার অভিজ্ঞতার দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব থেকে যাবে।
আজকের তরুণ-তরুণীদের ভবিষ্যতে সাফল্য অর্জনের উৎসাহ জোগানোর রসদ তাঁর জীবনের গল্পের মধ্যে আছে।
এই বই লেখার সময় তাঁর সঙ্গে বেশ ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখে কাজ করতে হয়েছে। আর সেই সূত্রে ভারতের বিদেশনীতি নির্ধারিত হয়ে ওঠার প্রক্রিয়া সম্পর্কে যতটা গভীর ধারণা হয়েছে, তা অজস্র কেতাবি চর্চা করেও পাওয়া যায় না। দীর্ঘ অভিজ্ঞতার অধিকারী এই প্রবীণ কূটনীতিবিদকে আজকের পৃথিবীর কিছু প্রধান সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছে। কাজেই তেমন একজন মানুষের নিজের মুখের কথার মধ্যে গভীর জ্ঞানের রসদ তো থাকবেই। তাঁর সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা আমার মনে বিশেষভাবে ছাপ ফেলেছে। আশা করি পাঠকদের মনেও এ বই পড়ার অভিজ্ঞতার দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব থেকে যাবে।