
তির-ধনুকে বাজিমাত (Tir Donuke Bajimat))
কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপল শৈশব-কৈশোরে খেলেছেন ফুটবল-হ্যান্ডবল। বড় ভাই কাজী মাহতাব উদ্দিন আহমেদের পরিচয় শিল্প উদ্যোক্তার পাশাপাশি ক্রীড়া সংগঠক। তাঁর ছায়ায় বেড়ে ওঠা চপল কৈশোর থেকে নাম লিখিয়েছেন ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে। শুরুটা তাঁর হ্যান্ডবল দিয়ে। পরবর্তী সময়ে কুস্তিতে জাতীয় পর্যায়ে সংগঠক পরিচয়কে করেছেন বিস্তৃত। বাংলাদেশে খো খো খেলার আঁতুড়ঘর থেকে এই খেলাটির জনপ্রিয়তায় সাংগঠনিক দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন। দেশের গণ্ডি...

তির-ধনুকে বাজিমাত (Tir Donuke Bajimat))
প্রথম প্রকাশিত
একুশে বইমেলা ২০২৫
পৃষ্ঠার দৈর্ঘ্য
404
ISBN
978 984 5290159
বইয়ের তথ্য
কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপল শৈশব-কৈশোরে খেলেছেন ফুটবল-হ্যান্ডবল। বড় ভাই কাজী মাহতাব উদ্দিন আহমেদের পরিচয় শিল্প উদ্যোক্তার পাশাপাশি ক্রীড়া সংগঠক। তাঁর ছায়ায় বেড়ে ওঠা চপল কৈশোর থেকে নাম লিখিয়েছেন ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে। শুরুটা তাঁর হ্যান্ডবল দিয়ে। পরবর্তী সময়ে কুস্তিতে জাতীয় পর্যায়ে সংগঠক পরিচয়কে করেছেন বিস্তৃত। বাংলাদেশে খো খো খেলার আঁতুড়ঘর থেকে এই খেলাটির জনপ্রিয়তায় সাংগঠনিক দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে খেলাটিকে নিয়ে গেছেন মহাদেশীয় পর্যায়ে। ২০০১ সালে আরামবাগে নিজের বাসায় বুনেছিলেন তির-ধনুকের আধুনিক খেলা আর্চারির বীজ। সেই বীজ অঙ্কুরিত হয়ে বৃক্ষ, শাখা-প্রশাখা, লতা-পাতা, ফুল-ফলে হয়েছে শোভিত। দুই যুগেরও কম সময়ের মধ্যে আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল খেলার স্বীকৃতি পেয়েছে আর্চারি। ১৯৭৬ সালে মন্ট্রিল অলিম্পিকে জিমন্যাস্টিকসের অল অ্যারাউন্ড ইভেন্টে ১০-এ ১০ পয়েন্ট স্কোর করে রোমানিয়ার নারী জিমন্যাস্ট নাদিয়া কোমানিচি দিয়েছিলন বিস্ময়ের জন্ম। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনেও তেমন বিস্ময়কর সাফল্যের ইতিহাস রচনা করেছে আর্চারি। ২০১৯ সালে হিমালয় কন্যা নেপালে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ এশিয়ান গেমসে ১০টি ইভেন্টের সব ক’টিতে স্বর্ণপদক জয়ে এভারেস্ট ছুঁয়েছে তির-ধনুক। পত্রিকার পাতায় শিরোনাম হয়েছে ‘১০-এ ১০’। তির-ধনুকের এমন লক্ষ্যভেদের পেছনের গল্পসমগ্র নিয়ে ‘তির-ধনুকে বাজিমাত’ বইটি কৌতূহলী করে তুলবে পাঠককে।