অন্ধকারের গোলকধাঁধায়
পোড়াগাঁয়ের সুবৃহৎ জমিদার বাড়িতে একা থাকে একটি প্রকাশনার পরিচালক প্রান্তিক রায় চৌধুরী। একরাতে হঠাৎ-ই আজব সব ভৌতিক ঘটনা ঘটতে আরম্ভ করল তার সাথে। সেইসাথে বাগানের পেছন থেকে আসা কোনো শিশুর করুণ আর্তনাদ শুনে অন্ধকার রাতে বাড়ি থেকে বের হয়ে দেখা মেলে সাদা কাপড়ে শরীর মোড়ানো এক পিশাচীর। অন্যদিকে সহকর্মী তুষারের দেওয়া এক পাগলের বর্ণনায় মাঝরাত্তিরে শরৎঘাটের উদ্দেশে রওনা দিয়ে নিখোঁজ...
অন্ধকারের গোলকধাঁধায়
প্রথম প্রকাশিত
একুশে বইমেলা ২০২৪
পৃষ্ঠার দৈর্ঘ্য
176
ISBN
৯৭৮ ৯৮৪ ৯৮৯১০ ৭ ৯
বইয়ের তথ্য
পোড়াগাঁয়ের সুবৃহৎ জমিদার বাড়িতে একা থাকে একটি প্রকাশনার পরিচালক প্রান্তিক রায় চৌধুরী। একরাতে হঠাৎ-ই আজব সব ভৌতিক ঘটনা ঘটতে আরম্ভ করল তার সাথে। সেইসাথে বাগানের পেছন থেকে আসা কোনো শিশুর করুণ আর্তনাদ শুনে অন্ধকার রাতে বাড়ি থেকে বের হয়ে দেখা মেলে সাদা কাপড়ে শরীর মোড়ানো এক পিশাচীর। অন্যদিকে সহকর্মী তুষারের দেওয়া এক পাগলের বর্ণনায় মাঝরাত্তিরে শরৎঘাটের উদ্দেশে রওনা দিয়ে নিখোঁজ হয় সে। নিখোঁজের পর তার বাড়িতে সন্দেহপ্রবণ মানুষের আনাগোনা দেখে সেই আগন্তুকদের পিছু নিয়ে বনের গভীরে বিপত্তি ঘটল তুষারের।
একদিকে প্রান্তিক, অন্যদিকে তুষারের দুই বনে আটকে পড়া এবং ভয়ংকর এক নরখাদক তান্ত্রিকের উপদ্রবে অনবরত ঘটতে থাকল অতিপ্রাকৃত ব্যাখ্যাহীন ঘটনাবলি। শুরু হলো দুজনের ঘাত-প্রতিঘাত ও প্রতিকূলতা কাটিয়ে বেঁচে থাকার এক কঠিন অভিযান। ক্রমেই রহস্য গাঢ় হতে লাগল।
তারা দুজন কি বন থেকে বের হতে পেরেছিল ? সাদা কাপড়ের পিশাচী আসলে কী ছিল ? আর সেই পাগলটাই-বা কে যার কথায় প্রান্তিক বিভ্রান্ত হয়ে নিখোঁজ হলো ? সেই দুজন লোকই-বা কারা যারা তুষারের চোখের সামনে অদৃশ্য হলো ? নাকি সবকিছুর ব্যাখ্যা আরও জটিল ?