আরিফ মঈনুদ্দীন

আরিফ মঈনুদ্দীন

বাবা মরহুম নজীর আহাম্মদ (বড় মিঞা)। মা মরহুমা বেগম মাফিয়া খাতুন। জন্ম ১ জানুয়ারি, ১৯৬১, ফেনী জেলার দাগনভূঁঞা উপজেলার ৫ নম্বর ইয়াকুবপুর ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামে। সেখানকার দুধমুখা বাজার থেকে সেবারহাট রোডে এক কিলোমিটারের মাথায় মুন্সী পাড়ায় চন্ডিপুর মুন্সী বাড়িতে। ওই এলাকার দুধমুখা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৭৬ সালে এসএসসি এবং পার্শ্ববর্তী নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুজিব মহাবিদ্যালয় থেকে ১৯৭৮ সালে এইচএসসি পাস করেন। অতঃপর ফেনী সরকারি কলেজে বি.কম ক্লাসে একবছর অধ্যয়ন করেন। তারপর ফেনী কলেজের পাঠে ইস্তফা দিয়ে ১৯৭৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। এখান থেকেই ১৯৮২ সালে মার্কেটিং বিষয়ে সম্মানসহ স্নাতক এবং ১৯৮৩ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।
তাঁর মোট ২৭টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে কাব্যগ্রন্থ ১২টি, গল্পগ্রন্থ ৫টি এবং উপন্যাস ১০টি। লেখালেখিতে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ইতোমধ্যে তিনি রোটারীক্লাব ইন্টারন্যাশনাল-এর সম্মাননা, কবি আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ স্মৃতি পুরস্কার, কবি জসীম উদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক স্মৃতি সম্মাননা পুরস্কার, নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু পুরস্কার, সত্যজিৎ রায় পুরস্কার, মহাত্মা গান্ধী সাহিত্য পুরস্কার, দাগনভূঁঞা উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক প্রদত্ত সম্মাননা পুরস্কার, ঝিনাইদহের মহেশপুর সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক প্রদত্ত সম্মাননা, লক্ষ্মীপুর জেলা সাহিত্য সংসদ কর্তৃক প্রদত্ত সম্মাননা স্মারক, ‘আধুনিক বাংলা কবিতায় আল্লাহ্ প্রশস্তির জন্য ‘কাব্যকথা’ সাহিত্য সম্মাননা এবং বাংলাদেশ রাইটার্স ফাউন্ডেশন বেস্টবুক অ্যাওয়ার্ডসহ আরও বেশ কয়েকটি পুরস্কার লাভ করেছেন। ওয়ার্ল্ড এক্সপোজিশন-২০০৫ উপলক্ষ্যে জাপান সরকারের আমন্ত্রণে ১০ সদস্যের এক সাংস্কৃতিক প্রতিনিধিদলের সদস্য (কবি) হিসেবে সে বছর জুন মাসে তিনি জাপান সফর করেন।