ক্রাইসিস
সন্দেহ যেন জীবনের জলবিম্ব! মাহিন-ফারিয়ার পাঁচ বছরের নিঃসন্তান দাম্পত্যে ওটা বেশ ভালোই প্রোথিত হয়েছে। শুরুতে সন্দেহের ব্যাপারটা অমূলক ও একতরফা থাকলেও এখন আর নেই। মাহিনের দেখাদেখি ফারিয়াও বেশ শিখে গেছে। অকারণ সন্দেহ বাতিকের পর্য়ায়ে পড়ে। মনোবিজ্ঞানের ভাষায় ‘ওথেলো সিনড্রোম’। ফারিয়া বিয়োজন চায় না, কোনো রকমে জোড়াতালি দিয়ে তাই সে চালিয়ে যাচ্ছিল সাধের দাম্পত্য। কিন্তু ওই মেয়েটা এসেই সব ওলটপালট করে...
ক্রাইসিস
প্রথম প্রকাশিত
একুশে বইমলো ২০১৭
পৃষ্ঠার দৈর্ঘ্য
144
ISBN
9789845023603
বইয়ের তথ্য
সন্দেহ যেন জীবনের জলবিম্ব! মাহিন-ফারিয়ার পাঁচ বছরের নিঃসন্তান দাম্পত্যে ওটা বেশ ভালোই প্রোথিত হয়েছে। শুরুতে সন্দেহের ব্যাপারটা অমূলক ও একতরফা থাকলেও এখন আর নেই। মাহিনের দেখাদেখি ফারিয়াও বেশ শিখে গেছে। অকারণ সন্দেহ বাতিকের পর্য়ায়ে পড়ে। মনোবিজ্ঞানের ভাষায় ‘ওথেলো সিনড্রোম’। ফারিয়া বিয়োজন চায় না, কোনো রকমে জোড়াতালি দিয়ে তাই সে চালিয়ে যাচ্ছিল সাধের দাম্পত্য। কিন্তু ওই মেয়েটা এসেই সব ওলটপালট করে দিল। মাহিন ওর সঙ্গে কতটা ইনভলভ্ড ফারিয়া জানে না। আর কতটা ছাড় দিলে ও ফিরবে! আদৌ ফিরবে কি ?
এই প্রশ্নের উত্তরও জানা নেই ফারিয়ার। সাহিত্যে পড়েছে ‘ডার্ক রোমান্টিসিজমের’ কথা। এরা প্রেমে পড়ে, অথচ ধরে রাখতে পারে না। বরং দ্বন্দ্ব-সন্দেহের দোলাচলে ফেলে সব কেমন গুবলেট করে দেয়। নাকি মাহিন ওথেলো সিনড্রোমে ভুগছে! অজানা ভয়ে কেঁপে ওঠে ফারিয়ার বুক। বেশি ভালো না বাসুক, মাহিনকে সে মন্দ বাসে না, তাই খোয়াতে চায় না। এভাবেই নিত্যদিনের ক্রাইসিস তাড়া করে ফেরে এই গল্পের নায়িকা ফারিয়াকে।